themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114বিদেশের মাটিতে মৌসুমের প্রথম ম্যাচ খেলবে বসুন্ধরা কিংস। সে লক্ষ্যে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে ভুটানের রাজধানী থিম্পুতে এরই মধ্যে পৌঁছেছে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নরা। আজ সোমবার দুপুরে দেশটিতে পা রেখেছে বসুন্ধরা কিংস।
এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) নতুন সংস্করণ হল এই চ্যালেঞ্জ লিগ। বাংলাদেশ থেকে এই টুর্নামেন্ট প্রতিনিধিত্ব করছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস। ‘এ’ গ্রুপে তাদের প্রতিপক্ষ লেবাননের নেজমেহ এফসি, ভারতের ইস্ট বেঙ্গল ও ভুটানের পারো এফসি।
আগামী ২৬ অক্টোবর নিজেদের প্রথম ম্যাচে নেজমাহ এফসির বিপক্ষে খেলবে বসুন্ধরা কিংস। তিন দিন পর প্রতিপক্ষ ইস্ট বেঙ্গল। আর গ্রুপের শেষ ম্যাচে আগামী ১ নভেম্বর খেলবে পারো এফসির বিপক্ষে।
পেশাদার ফুটবলে আগমনের পর থেকে বসুন্ধরা কিংস সব মিলিয়ে টানা চারবার এএফসি কাপ খেলেছে।
দেশ ছাড়ার আগে বসুন্ধরা কিংস কোচ ভ্যালেরিও তিতা শুনিয়েছেন আশার কথা। তিনি বলেছেন, ‘আমরা এখানে তিনটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছি। কিন্তু আমাদের চ্যালেঞ্জ লিগের প্রতিপক্ষ আরও শক্তিশালী। যেমন, নেজমেহর জাতীয় দলের খেলোয়াড়ই আছে ছয়জন, সঙ্গে ঘানার ভালো মানের একজন পেশাদার ফুটবলার। ইস্ট বেঙ্গলও শক্তিশালী। তবে আমাদের খেলোয়াড়রা মনে করে, এটা নিজেদের মেলে ধরার দারুণ একটা মঞ্চ। কোচ হিসেবে সেটা আমার জন্যও। আমরা অবশ্যই সেখানে পরের রাউন্ডে ওঠার লক্ষ্য নিয়েই যাচ্ছি।”
বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভ্যালেরিও তিতার রয়েছে এএফসি কাপ জয়ের অভিজ্ঞতা। এছাড়াও সিরিয়া জাতীয় দলকেও কয়েক মেয়াদে কোচিং করানোর অভিজ্ঞতা আছে তার। সেসব কাজে লাগিয়ে নিজের বর্তমান ক্লাবকে ভালো কিছু এনে দেওয়ার প্রত্যয় তার। তিনি বলেছেন, “গত প্রায় দেড় মাস ধরে আমরা এই টুর্নামেন্টের জন্য তৈরি হচ্ছি। খুবই কঠিন একটা আসর এটি। কারণ চারটি দেশের চার সেরা দল এখানে লড়াইয়ে নামবে। আশা করি আমরা ভাল একটা টুর্নামেন্ট কাটাবো এবং ভাল ফল নিয়ে ফিরবো।”
ওয়েস্ট জোনে ১২টি দল মোট ৩ গ্রুপে ভাগ হয়ে অংশ নিচ্ছে এই আসরে। তিন গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ও তিন গ্রুপের মধ্যে সেরা রানার্সআপ দলটি খেলবে শেষ আটে। সেখানে তাদের খেলতে হবে ইস্ট জোনের দুই গ্রুপ থেকে আসা চার দলের সঙ্গে।