themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা এবং সাবেক নেতা অ্যালেক্স স্যামন্ড মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৬৯ বছর। স্যামন্ড ২০০৭ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত স্কটল্যান্ডের নেতৃত্ব দেন।
শনিবার স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি (এসএনপি) এ তথ্য জানিয়েছে।
রবিবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, উত্তর মেসিডোনিয়ায় একটি বক্তৃতা দেওয়ার পরে তিনি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন।
উত্তর মেসিডোনিয়ার সরকার জানিয়েছে, অ্যালেক্স স্যামন্ড শনিবার স্থানীয় সময় সাড়ে তিনটার দিকে ওহরিড শহরের কাছে ইনেক্স ওলজিকা হোটেলে অজ্ঞান হয়ে পড়েন।
স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, তিনি দুপুরের খাবারের সময় ভেঙে পড়েন এবং ঘটনাস্থলেই তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়। হার্ট অ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এসএনপি’র অফিসিয়াল এক্স অ্যাকাউন্টে আলেক্সের একটি সাদা-কালো ছবির ওপরে লেখা হয়েছে, ‘এসএনপি’র সাবেক নেতা ও স্কটল্যান্ডের ফার্স্ট মিনিস্টার আলেক্স স্যামন্ড মারা গেছেন।’
এতে আরও বল হয়, ‘তার নেতৃত্ব এসএনপিকে মূলধারায় ও স্কটিশ সরকারে নিয়ে আসে। তিনি ছিলেন স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন টাইটান।’
স্কটল্যান্ডের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই রাজনীতিবিদকে রাজনৈতিক মহল জুড়ে শ্রদ্ধা জানানো শুরু হয়েছে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার অ্যালেক্স স্যামন্ডকে ‘স্কটল্যান্ড ও যুক্তরাজ্যের রাজনীতির একজন স্মৃতিবিজড়িত ব্যক্তিত্ব’ বলে অভিহিত করে বলেছেন তিনি ‘একটি দীর্ঘস্থায়ী উত্তরাধিকার রেখে গেছেন’।
স্টারমারের পূর্বসূরি, রক্ষণশীল নেতা ঋষি সুনাক বলেছেন, অ্যালেক্স স্যামন্ড ‘আমাদের রাজনীতির এক বিশাল ব্যক্তিত্ব ছিলেন’। ‘যদিও আমি সাংবিধানিক প্রশ্নে তার সাথে একমত নই, বিতর্কে তার দক্ষতা বা রাজনীতির প্রতি তার আবেগকে অস্বীকার করা যায়নি।’
স্কটল্যান্ডের বর্তমান ফার্স্ট মিনিস্টার ও এসএনপি নেতা জন সুইনি বলেছেন, তিনি অ্যালেক্স স্যামন্ডের ‘অকাল মৃত্যু’তে ‘গভীরভাবে মর্মাহত ও দুঃখিত’।
তিনি আরও বলেন, ‘অ্যালেক্স তার দেশকে ভালোবাসতেন, দেশের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন এবং তার দেশের স্বাধীনতার জন্য নির্ভীকভাবে লড়াই করেছেন।’