themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121লন্ডনে সালমান এফ রহমান পুত্র সায়ান রহমানের যে বাসায় শেখ রেহানা থাকতেন সেই বাসাসহ দুটি বাসা ফ্রিজ করেছে ব্রিটেনের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি। সায়ান রহমানের দুটি প্রপার্টির বর্তমান আর্থিক মূল্য বাংলাদেশি মুদ্রায় ১২৫ কোটি টাকা!
সায়ান রহমানের জব্দ করা দুটি প্রপার্টির ঠিকানা, ১৭ গ্রোভেনর স্কয়ার, যার আর্থিক মূল্য ৬.৫ মিলিয়ন পাউন্ড। এই প্রপার্টি ২০১০ সালে কেনা হয়। এ ছাড়া অপর প্রপার্টি নর্থ লন্ডনের বার্নেট কাউন্সিলের ৫৬ গ্রেশাম গার্ডেনস। এই বাড়ির মূল্য ১.২ মিলিয়ন পাউন্ড। এই প্রপার্টিতে বিনা ভাড়ায় শেখ রেহানা থাকতেন বলে এর আগে গণমাধ্যমে সংবাদ বের হলে সালমান এফ রহমান দাবি করেন, ভাইয়ের বাসায় বোন থাকলে ভাড়া দেওয়া লাগে না। তবে তখন এ বিষয়ে শেখ রেহানা কোনো মন্তব্য করেননি। এই প্রপার্টি সায়ান রহমান অফশোর কোম্পানি লেডিবার্ড প্রপার্টিজ লিমিটেডের নামে কেনেন। দুটি সম্পত্তির নথি অনুযায়ী, লন্ডনের দুটি সম্পত্তির মালিক সায়ান এফ রহমান। নথিপত্রে দেখা গেছে, এর মধ্যে একটি সম্পত্তি হলো লন্ডনের ১৭ গ্রোসভেনর স্কয়ারে অবস্থিত একটি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট, যা ২০১০ সালে ৬.৫ মিলিয়ন পাউন্ডে কেনা হয়েছিল। অন্যটি উত্তর লন্ডনের গ্রেশাম গার্ডেনসে অবস্থিত, যা পরের বছর ১.২ মিলিয়ন পাউন্ডে কেনা হয়েছিল। ব্রিটিশ নির্বাচনি রেকর্ড অনুসারে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা এবং যুক্তরাজ্যের সাবেক সিটি মিনিস্টার লেবার পার্টির মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের মা একসময় গ্রেশাম গার্ডেনসের এই সম্পত্তিতে বসবাস করতেন। তিনি এখনো সেখানে থাকেন কিনা তা স্পষ্ট নয়। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লন্ডনে আসলে এ বাড়িতেই থাকতেন। এনসিএ এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আমরা নিশ্চিত করতে পারি যে, এনসিএ একটি চলমান সিভিল তদন্তের অংশ হিসেবে লন্ডনের ১৭ গ্রোসভেনর স্কয়ার এবং গ্রেশাম গার্ডেনসের সম্পত্তি জব্দ করার আদেশ পেয়েছে। আমরা এই মুহূর্তে আর কোনো মন্তব্য করতে পারব না।’ মূলত, এনসিএ সালমানপুত্রের দুটি সম্পত্তি ফ্রিজ করার আদেশ পেয়েছে। ফ্রিজিং অর্ডার হলো এমন একটি আদেশ যা কোনো সম্পত্তি বিক্রি বা স্থানান্তর করা থেকে বিরত রাখে। ১৭ গ্রোভেনর স্কয়ারের দ্বিতীয় তলার এই চমকপ্রদ ফ্ল্যাটটি থেকে ঐতিহাসিক স্কয়ারের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায়, আর হাইড পার্ক থেকে এটি মাত্র কিছুক্ষণের হাঁটার দূরত্বে।