themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. এ.জেড.এম. জাহিদ হোসেন বলেছেন, বিগত ১৭ বছর আন্দোলনের ফলে জনগণের বিজয় অর্জিত হয়েছে গত ৫ আগস্ট। জনগণের বিজয়ের মাধ্যমে শিশু ও গণহত্যাকারীরা পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। দেশ থেকে স্বৈরাচার বিদায় হয়েছে। এখন আমাদের দেশকে গড়তে হবে। আমরা জনগণের মালিকানা জনগণকে ফিরিয়ে দিতে চাই। গত ১৭ বছর জনগণ ভোটাধিকার হারা। তাদের ভোটাধিকার ফেরত দিয়ে জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার গঠন করা হবে।
আজ বিকেলে নয়াপল্টনস্থ বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ আয়োজিত এক সভায় তিনি এসব বলেন।
বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় অন্যদের মধ্যে প্রফেসর ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, ইঞ্জিনিয়ার প্রফেসর রিয়াজুল ইসলাম রিজু, ড. লুৎফর রহমান, প্রফেসর ড. মোর্শেদ হাসান খান, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আশরাফ উদ্দিন উজ্জল, ড. শামসুল আলম সেলিম, প্রফেসর ড. নুরুল ইসলাম, ড. নজরুল ইসলাম, প্রফেসর ড. জাফর আহমদ, প্রফেসর ড. মামুন, শিক্ষক নেতা জাকির হোসেন, সেলিম মিয়া, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রফিকুল ইসলাম, জাহানারা বেগম, ইঞ্জিনিয়ার আসাদুজ্জামান চুন্নু, ইঞ্জিনিয়ার ফখরুল আলম, ইঞ্জিনিয়ার মোসলেম উদ্দিন, ইঞ্জিনিয়ার সাখাওয়াত হোসেন, ইঞ্জিনের রুহুল আমিন আকন্দ, বিপ্লবুজ্জামান বিপ্লব, হাফিজুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ডা. জাহিদ বলেন, বিএনপি দেশ ও দেশের মানুষের সামনে রাজনীতির কিছু মৌলিক বিষয় পরিবর্তনের ৩১ দফা প্রস্তাব উপস্থাপন করেছে। এই ৩১ দফা নিয়ে আমরা চুলচেরা বিশ্লেষণ করছি। এসব করা হচ্ছে রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য।
তিনি বলেন, আপনাদের আন্দোলনের মাধ্যমে যে স্বৈরাচার সরকারকে বিদায় দিয়ে গণতান্ত্রিক বিজয়ের একটি অংশ অর্জন করেছি। কিন্তু আমাদের মূল লক্ষ্য জনগণের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার। যে আন্দোলন বিগত ১৭ বছরে ধরে আমরা বলে আসছি। সে আন্দোলন আমাদের করতে হবে।
কাদের গনি চৌধুরী বলেন, যত দিন পর্যন্ত ভোটাধিকার ফিরে না আসবে এবং জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমাদের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ফ্যাসিবাদের দালালরা এখনো জেঁকে বসে আছে। নতুন করে যে জেলা প্রশাসক নিয়োগে দেয়া হয়েছে সেখানেও অনেক ফ্যাসিবাদের দালাল পোস্টিং পেয়েছেন।