Headline :
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন শাপলা প্রতীক চেয়ে ইসিতে আবারও চিঠি দিল এনসিপি কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠায় বাধা দানকারীরাই গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় শত্রু’

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

Reporter Name / ২৭ Time View
Update : শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতে ইসলামীই করে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা।

সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে এ মন্তব্য করেন রুমিন ফারহানা।

রুমিন ফারহানা বলেছেন, শেখ হাসিনা যখন জাতীয় বেইমান হিসেবে পরিচিত হয়ে ১৯৮৬ সালে স্বৈরাচারকে ন্যায্যতা দিতে, বৈধতা দিতে নির্বাচন করেছিল, তখন শেখ হাসিনার সঙ্গে জামায়াতও নির্বাচনে অংশ নেয়। ‌’৯৪-’৯৬ সাল পর্যন্তও জামায়াত আওয়ামী লীগের সঙ্গে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলে বিএনপি সরকারকে বাধ্য করে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আনতে।

বিএনপির এই নেত্রী বলেন, জামায়াতের আমির, নায়েবে আমির বা সেক্রেটারি জেনারেল যা বলেন, সেটা একেবারে গ্রামের কর্মী পর্যন্তও জানেন। আমি বহু জায়গায় বলেছি। নিজেরাও স্বীকার করেন-তারা অত্যন্ত সুশৃঙ্খল এবং দলের আনুগত্য ভীষণভাবে মেনে চলেন। একদম টপ লিডারশিপ যা বলবেন, সেটা একেবারে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের যিনি কর্মী তিনি সেটাকে অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলবেন।

তার ভাষায়, সুতরাং যে আহ্বান জামায়াতের সর্বোচ্চ তরফ থেকে অভ্যুত্থানের পর পর এসেছে ‘আমরা আওয়ামী লীগকে ক্ষমা করে দিলাম’, গত এক বছর ধরে তাদের নেতাকর্মীরা সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে কাজকর্ম চালিয়ে গেছেন। সে কারণে ওনাদের কোনো সভা সমাবেশ থেকে যখন বক্তব্য আসে, তখন বক্তব্যের শেষে হঠাৎ করে কেউ কেউ বলে ফেলেন ‘জয় বাংলা’। মানে মুখ ফসকে বেরিয়ে যায়। দীর্ঘদিনের অভ্যাস তো মুখ ফসকে বেরিয়ে যায়।

ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির প্রসঙ্গে রুমিন ফারহানা বলেন, গত ১৫ বছর যখন ছাত্রদল ক্যাম্পাসে এক মুহূর্তের জন্যও ঢুকতে পারেনি, তখন শিবিরের নেতাকর্মীরা খুবই চমৎকারভাবে ছাত্রলীগের মধ্যে একীভূত হয়ে রাজনীতি করতে পেরেছে। প্রত্যেকটা হলে হলে শিবিরের কর্মীরা থাকতে পেরেছে, রাজনীতি করতে পেরেছে। তাদের মতো করে আওয়ামী লীগের সঙ্গে মিশে গিয়ে ক্যাম্পাসে একটা দখলও রাখতে পেরেছে। শিবিরের এই রাজনীতি করার একটা সুফল তারা ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে পেয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
deneme bonusu veren siteler - canlı bahis siteleri - casino siteleri casino siteleri deneme bonusu veren siteler canlı casino siteleri
deneme bonusu veren siteler - canlı bahis siteleri - casino siteleri casino siteleri deneme bonusu veren siteler canlı casino siteleri