themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার। আটটি আইকনিক মসজিদ নির্মাণে সৌদি সরকারের রাজকীয় অনুদান থেকে এ অর্থ দেওয়া হবে।
আজ সচিবালয়ে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ড. আব্দুল্লাহ জাফর এইচ বিন আবিয়াহ এ কথা জানান।
ধর্ম উপদেষ্টা জানান, সৌদি অর্থায়নে আইকনিক মসজিদ নির্মাণের কাজ যথা দ্রুত সম্ভব শুরু করা হবে। ইতোমধ্যে কয়েকটি বিভাগ থেকে এ মসজিদ নির্মাণের বিষয়ে জমির প্রস্তাব পাওয়া গেছে। বাকিগুলোর বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করা হচ্ছে।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড় ও বন্ধুত্বপূর্ণ। বর্তমানে এদেশের প্রায় ৩২ লাখ লোক সৌদি প্রবাসী। তারা রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখছেন। ঠিক একইভাবে সৌদি সরকারের ভিশন-২০৩০ বাস্তবায়নে সেদেশে কর্মরত বাংলাদেশিরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।
আগামীতে দু’দেশের মধ্যকার সম্পর্ক আরো দৃঢ় হবে বলে উপদেষ্টা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এ বছর অত্যন্ত সুন্দর ও সাবলীল হজ ব্যবস্থাপনার জন্য ধর্ম উপদেষ্টা সৌদি সরকার ও সেদেশের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানান।
একইসঙ্গে তিনি আগামী বছরের হজ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে কতিপয় বিষয়ে সৌদি সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
মিনা, আরাফা ও মুজদালিফায় ওয়াশরুমের সংখ্যা বৃদ্ধি, নিরবচ্ছিন্ন পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং মিনার তাঁবুতে বিছানার সাইজ বাড়ানোর বিষয়ে উপদেষ্টা সৌদি রাষ্ট্রদূতকে অনুরোধ জানান।
রাষ্ট্রদূত এ সকল প্রস্তাবের বিষয়ে তার দেশের সরকার এবং হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়কে অবহিত করার আশ্বাস দেন।
এছাড়া, তিনি বাংলাদেশ উন্নয়নে সৌদি সরকারের সহযোগিতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখার প্রতিশ্রুতি দেন।
সাক্ষাৎকালে তারা দু’দেশের মধ্যকার বিদ্যমান সম্পর্ক আগামীতে আরো মজবুত ও সুসংহত করার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন।
এছাড়া হজযাত্রীদের লাগেজ পরিবহনে আরএফআইডি ট্যাগ সংযোজন, ঢাকায় অ্যারাবিক ল্যাঙ্গুয়েজ ইনস্টিটিউট স্থাপনসহ দু’দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়।
এসময় ধর্ম সচিব এ কে এম আফতাব হোসেন প্রামানিক ও হজ অনুবিভাগের যুগ্মসচিব ড. মো. মঞ্জুরুল হক উপস্থিত ছিলেন।