themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121নৌ পরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার।
তিনি শুক্রবার চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালের কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন।
নৌ উপদেষ্টা এ সময় দেশের স্বার্থে বন্দর নিয়ে প্রোপাগান্ডা না করার আহ্বান জানান।
নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, চট্টগ্রাম পোর্ট বাংলাদেশের পোর্ট। চট্টগ্রাম পোর্ট আমাদের সম্পত্তি। এটা আমাদের কাছেই থাকবে। যদি কেউ অন্যভাবে প্রোপাগান্ডা করে থাকে, আমি আশা করব দেশের স্বার্থে এ ধরনের প্রোপাগান্ডা যেন না করে। আমরা সামনের দিকে যেতে চাই। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আমরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যেতে চাই। আমরা পেছনে পড়ে থাকতে চাই না।
উপদেষ্টা বলেন, এনসিটি’র কার্যক্রম আরও বেশি দক্ষ ও কার্যকর করার জন্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, এখানে যে কনটেইনার লোড হচ্ছে তা সিঙ্গাপুর যাবে। ট্রান্সশিপমেন্ট হবে। সিঙ্গাপুরে বেশিরভাগ পোর্টই প্রাইভেটলি পরিচালনা হচ্ছে। আমাদের যদি ইফিশিয়েন্সি বাড়াতে হয় তাহলে বাইরের টেকনোলজি আনতে হবে। নিজেরা অনেক ইফিশিয়েন্টলি করছি। এ ইফিশিয়েন্সি বাড়াতে আমাদের দরকার হচ্ছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রবেশ করানো। একটা পোর্ট তখনই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রবেশ করবে, যখন একটা আন্তর্জাতিক অপারেটর আসবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, বন্দরের ট্যারিফ আলোচনা করে বাড়িয়েছি। এককভাবে মন্ত্রণালয় বাড়ায়নি। আন্তঃমন্ত্রণালয়ে কথা হয়েছে এবং স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে কথা হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন মেইন পোর্টের ট্যারিফ দেখার পর দেখা গেছে এখনো এখানে ট্যারিফ অনেক কম। এমনকি মোংলা থেকেও কম। ১৯৮৬ সালের পর বন্দরের ট্যারিফ আর বাড়ানো হয়নি। আপনি দেখেন ১৯৮৬ সালের এক টাকার মূল্য এখন কত হয়েছে।