themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে মর্মান্তিক যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর থেকে তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী রাইসা মনি নিখোঁজ ছিল। পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন স্থানে ও হাসপাতালে খোঁজ করেও তার কোনও সন্ধান পাননি। অবশেষে রাইসার সন্ধ্যান পাওয়া গেছে। তবে সে আর বেঁচে নেই।
হাসপাতালসহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজখবরের পর ঢাকা সিএমএইচ হাসপাতালে তার মরদেহের সন্ধান মিলেছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে নিহত রাইসা মনির চাচা ইমদাদুল শেখ গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে বিকালে ঢাকা সিএমএইচ হাসপাতালে নিহত রাইসার মরদেহ শনাক্ত করেন তার বাবা শাহাবুল শেখ।
রাইসা মনি (কোড- ২০১০, সেকশন- স্কাই) মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
নিখোঁজ রাইসা ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বাজড়া গ্রামের শাহাবুল শেখের মেয়ে।
রাইসার চাচাতো ভাই তারিকুল শেখ গণমাধ্যমকে জানান, রাইসা মনির খোঁজ পাওয়া গেছে। তবে সে আর পৃথিবীতে বেঁচে নেই। তার বাবা নিজে মেয়ের মরদেহ শনাক্ত করেছেন।
তিনি আরও জানান, রাইসা মনি ভাই-বোনের মধ্যে দ্বিতীয়। তার বড় বোন ও ছোট একটি ভাই রয়েছে। রাইসার মরদেহ খুঁজে পেয়ে তার পরিবারে মাতম চলছে।
চাচা ইমদাদুল শেখ বলেন, “রাইসা মনি আর বেঁচে নেই। তার শরীরের প্রায় ৮০ শতাংশ পুড়ে গেছে। পেটের ওপর থেকে মাথা পর্যন্ত বেশি পুড়েছে। তবে তার মুখমণ্ডল দেখে তার বাবা মেয়ে রাইসা মনিকে শনাক্ত করেছেন।”
তিনি আরও বলেন, “ডিএনএ নমুনা টেস্ট দেওয়ার জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। ডিএনএ টেস্টের নমুনা রেখে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে। পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হলে আজই গ্রামের বাড়ি নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানেই তাকে দাফন করা হবে।”