Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the themesdealer domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা? কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা? – notunalonews24
Headline :
খালেদা জিয়ার সুস্থতা, তারেক রহমানের দ্রত স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে ও আনছার মিয়ার স্বদেশ গমণ উপলক্কে বার্মিংহামে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্টিত। ছাত্ররা ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ ব্যর্থ হয়ে যাবে : ড. মঈন খান প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী ‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ জায়গায় রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে’ শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা? শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

Reporter Name / ১ Time View
Update : বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫

পাকিস্তানের আকাশরক্ষায় রচিত হলো এক নতুন অধ্যায়। আর এই অধ্যায়ের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন এক সাহসী নারী- আয়েশা ফারুক। যার অত্যন্ত কৌশলী এবং নিখুঁত নিশানায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় ভারতের আকাশযুদ্ধের হাতিয়ার পশ্চিমা ‘পক্ষীরাজ’ রাফাল।

গত ৬ থেকে ৭ মে রাতের মধ্যে ভারত-পাকিস্তানের সামরিক সংঘাতের মধ্যে আকাশে গর্জে ওঠে ককপিটে ওত পেতে থাকা পাকিস্তানের আকাশজয়ী ‘বাজপাখি’ আয়েশা ফারুকের ক্ষেপণাস্ত্র। পাকিস্তানের এক ঝলক ক্ষিপ্রতা, এক নিখুঁত নিশানা আর সঙ্গে সঙ্গেই ভারতীয় রাফাল পরিণত হলো ধ্বংসস্তূপে। মাত্র ২৭ সেকেন্ডে আক্রমণ, ৮.৭ সেকেন্ডে ধ্বংস এবং ৪ সেকেন্ডের মধ্যেই নিশ্চিহ্ন।

পাকিস্তান বিমানবাহিনীর সবচেয়ে চৌকস নারী পাইলটের আক্রমণে দুমড়ে-মুচড়ে গেল শত্রুপক্ষের ২৮৮ মিলিয়ন ডলারের গর্ব রাফাল। শুধু ভারত নয়- সেদিন মাঝরাতের আকাশে চুরমার করে দিয়েছেন ফরাসি বিমানশিল্পের দাম্ভিক ইতিহাসও। আয়েশার ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রেই বিশ্বে প্রথমবারের মতো ভূপাতিত হয় আকাশযুদ্ধের পশ্চিমা ‘পক্ষীরাজ’ রাফাল।

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাইলট আয়েশা?
আয়েশার জন্ম পাঞ্জাবের বাহাওয়ালপুরে। মাত্র তিন বছর বয়সে বাবা হারান। পরিবারে তখন শুধুই লড়াই আর সীমাবদ্ধতা। কিন্তু সেই পরিবেশেই আয়েশাকে একজন সাহসী, আত্মবিশ্বাসী ও স্বাধীনচেতা নারী হিসেবে গড়ে তোলেন তার মা। আত্মীয়স্বজনের আপত্তি আর সামাজিক বাধা ডিঙিয়ে তিনি সিদ্ধান্ত নেন- তিনি হবেন একজন ফাইটার পাইলট।

তবে আয়েশার সেই যাত্রা মোটেও সহজ ছিলো না। তখন পাকিস্তানের রক্ষণশীল সমাজ এবং পুরুষপ্রধান পেশা হিসেবে পরিচিত বিমানবাহিনীতে নারীর প্রবেশ সহজ ছিল না। ফ্লাইট একাডেমিতে ভর্তি হওয়ার পর তাকে শুনতে হয়েছে নানা কটুকথা। অনেকেই ভাবতেন, তিনি সফল হতে পারবেন না।

কিন্তু নিজেকে প্রমাণ করতে গিয়ে আয়েশা পেছনে তাকাননি। কঠিন প্রশিক্ষণ, ১৪-১৮ ঘণ্টার পরিশ্রম, মানসিক চাপ- সব কিছু মোকাবিলা করেই হয়ে ওঠেন তিনি পাকিস্তানের সবচেয়ে দক্ষ পাইলটদের একজন।

এক সাক্ষাৎকারে আয়েশা বলেন, আমাকে নারী বলে কেউ আলাদা করে দেখেনি। এখানে সবাইকেই যোগ্যতার ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হয়। যুদ্ধবিমান চালানো কোনো বিলাসিতা নয়। এটা দায়িত্ব, এটা প্রতিজ্ঞা। তিনি জানান, প্রতিদিন ভোর ৪টায় দিনের শুরু হয়। ফ্লাইট, ব্রিফিং, প্রশিক্ষণ এবং বিশ্লেষণ মিলিয়ে প্রায় রাত ১২টা পর্যন্ত চলে কাজ।

জানা গেছে, বর্তমানে পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে ৩১৬ জন নারী কাজ করছেন, যাদের মধ্যে ১৯ জন পাইলট। তবে ফাইটার জেট চালানোর মতো সক্ষমতা অর্জন করেছেন মাত্র ৫ জন। আর যুদ্ধক্ষেত্রে প্রস্তুত এমন একমাত্র নারী হলেন আয়েশা ফারুক। ফলে তার এই বিজয় শুধু পাকিস্তানের সামরিক শক্তির জন্য নয়, বরং নারীর ক্ষমতায়নের এক বড় নিদর্শন।

তিনিই বিশ্বের প্রথম নারী ফাইটার পাইলট, যিনি সরাসরি রাফালের মতো একটি আধুনিক যুদ্ধবিমানকে ভূপাতিত করেছেন। এ ঘটনা নিশ্চিত করেছে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সামরিক পর্যবেক্ষণ সংস্থা, এমনকি ফরাসি গণমাধ্যমও রাফাল ধ্বংসের বিষয়টি নিশ্চিত করে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

পাকিস্তানসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে এখনো নারীকে যুদ্ধক্ষেত্রে ভাবা হয় ‘অস্বাভাবিক’। কিন্তু আয়েশার সাফল্য দেখিয়ে দিয়েছে, সাহস, মেধা ও পরিশ্রম থাকলে নারীও হতে পারেন দেশের প্রহরী। তিনি শুধু একটি রাফাল ধ্বংস করেননি- ভেঙেছেন পুরুষতান্ত্রিক সমাজের অহংকারও।

এর আগে, মুশাফ ঘাঁটির প্রশিক্ষণ প্রাঙ্গণে দাঁড়িয়ে পুরোনো এক সাক্ষাৎকারে আয়েশা বলেছিলেন, আমি কোনো বিশেষ পরিচয়ে নিজেকে দেখিনি। আমাদের কাঁধে একই ভার, পায়ের নিচে একই মাটি। যুদ্ধ ও উত্তেজনায় ভরা এই অঞ্চলে সদা প্রস্তুত থাকতে হয়- এটাই আমাদের নিয়ম।


আপনার মতামত লিখুন :

Deprecated: File Theme without comments.php is deprecated since version 3.0.0 with no alternative available. Please include a comments.php template in your theme. in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
deneme bonusu veren siteler - canlı bahis siteleri - casino siteleri casino siteleri deneme bonusu veren siteler canlı casino siteleri
deneme bonusu veren siteler - canlı bahis siteleri - casino siteleri casino siteleri deneme bonusu veren siteler canlı casino siteleri