themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনা আর কখনো বাংলাদেশে রাজনীতি করতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, সাধারণ মানুষ তার ব্যবস্থা নেবে আমাদের নিতে হবে না। কারণ সাধারণ জনগণের উপর অনেক অত্যাচার চালিয়েছে শেখ হাসিনা। এই অত্যাচারীকে মানুষ কখনো গ্রহণ করবে না।
নেতাকর্মীদের হুঁশিয়ারি করে তিনি বলেন, বিএনপির নেতাকর্মীরা যেন আওয়ামী লীগের মতো অন্যায় না করে। এতে মানুষ ভালোবাসবে না। দলের কোন নেতাকর্মী অন্যায় করলে যাতে জেলার নেতারা তাদের শক্ত হাতে দমন করে অথবা পুলিশের হাতে তুলে দেয়। তাই অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে।
মঙ্গলবার বিকালে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চিলারং ইউনিয়নে মোলানী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে গণসংযোগকালে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় ধানের শীষে ভোট চেয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, আগামী নির্বাচনে আপনাদের ইচ্ছায় আবার আমরা যদি সরকার গঠন করতে পারি, ধানের শীষ কে যদি আনতে পারি তাহলে আবারও আপনাদের কল্যাণে ভালো কাজগুলো করবো।
এসময় খালেদা জিয়ার বার্তা নিয়ে তিনি বলেন, আমাদের নেত্রী হাসপাতালে বসে থেকেও বলেছেন আমরা কোন প্রতিহিংসা চাই না। আমরা চাই একটা সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে।
জনগণের উদ্দেশ্য মির্জা ফখরুল বলেন, শেখ হাসিনা তো ১৫ বছর দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তার বাবা শেখ মুজিবুর একজন বিখ্যাত মানুষ ছিলেন। তার তো দেশ থেকে পালানোর কথা ছিল না। তিনি পালালেন কেন? কারণ তিনি একজন ডাইনি ছিলেন। জনগণের উপর এমন নির্যাতন করেছেন যে তিনি পালাতে বাধ্য হয়েছেন। জনগণ যদি সেদিন তাকে পেত তাহলে ছিঁড়ে খেতো।
গণসংযোগে তার নির্বাচনী এলাকায় আওয়ামী সরকারের সাবেক এমপির জন প্রতিনিধিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, এ এলাকায় রাস্তা ঘাটের উন্নয়ন করা হয়নি। কারণ আপনারা বিএনপি সমর্থন করেন। এমন অনেক এলাকা আছে বিএনপি সমর্থনের কারণে বঞ্চিত করা হয়েছে। আপনারা বলেন- এমন ব্যক্তিরা কি জনপ্রতিনিধি হওয়ার যোগ্যতা রাখেন? আসুন আমরা সবালে মিলে একটা ভালোবাসার দেশ গড়ি।
পরে তিনি ওই ইউনিয়নের আরও দুটি স্থানে গণসংযোগে যোগ দেন। এসময় জেলা ও উপজেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা ও সাধারণ জনগণ উপস্থিত ছিলেন।