themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121রুশ ভূখণ্ডে শান্তিরক্ষী মোতায়েন করা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঝুঁকি তৈরি হতে পারে বলে হুঁশিয়ারি দিলেন রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের সচিব সের্গেই শোইগু।
রুশ সংবাদ সংস্থা তাস-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন।
সের্গেই শোইগু এ সময় দাবি করে বলেন, তথাকথিত ‘ইউরোপীয় জোট’ ইউক্রেনে শান্তিরক্ষীর ছদ্মবেশে সামরিক উপস্থিতির পরিকল্পনা করছে।
রুশ কর্মকর্তা বলেন, ইউরোপের যুক্তিবান রাজনীতিকরাও বোঝেন যে, এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে ন্যাটো ও রাশিয়ার সরাসরি সংঘর্ষ হতে পারে। এমনকি ভবিষ্যতে তা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে রূপ নিতে পারে।
শোইগুর মতে, ‘শান্তিরক্ষী’ কথাটির আড়ালে ইউক্রেন ও দেশটির খনিজ সম্পদের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য লুকানো আছে।
তিনি বলেন, এই সৈন্যদের (শান্তিরক্ষী) ‘দখলদার’ বলাটা আরও উপযুক্ত হবে।
সের্গেই শোইগুর ভাষায়, এই সৈন্যরা মূলত সেই সব ন্যাটো দেশ থেকে আসবে, যাদের ইউক্রেনে উপস্থিতির বিরোধিতা রাশিয়া অনেক আগেই করেছিল।
একই সঙ্গে শোইগু আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, সম্ভাব্য এই ‘শান্তিরক্ষীরা’ ইউক্রেনের ‘নাৎসি’ সরকারকে সমর্থন করতে পারে। এমনকি রুশ অর্থডক্স খ্রিস্টানদের দমন এবং রুশ ভাষাভাষীদের মাতৃভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যচর্চার অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রয়াসেও যুক্ত হতে পারে।
‘এটি কোনও শান্তিরক্ষা মিশন নয়’ উল্লেখ করে রুশ নিরাপত্তা পরিষদের সচিব বলেন, এ কারণেই প্রকৃত বৈশ্বিক সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ এ ধরনের তথাকথিত শান্তিরক্ষা উদ্যোগে যোগ দিতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না।