themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121আর্টেমিস চুক্তিতে স্বাক্ষর করায় বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এ কথা জানায়।
গত ৮ এপ্রিল বিশ্বের ৫৪তম দেশ হিসেবে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার আর্টেমিস চুক্তিতে স্বাক্ষর করে বাংলাদেশ।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের ৮ এপ্রিল বিনিয়োগ সম্মেলনে বাংলাদেশ আর্টেমিস চুক্তির ৫৪তম স্বাক্ষরকারী দেশ হয়। এতে বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি জ্যাকবসনের উপস্থিতিতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে আর্টেমিস চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশ একটি টেকসই সম্পর্ক উপভোগ করছে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে আঞ্চলিক নিরাপত্তায় কাজ করতে আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে এই সম্পর্ক অব্যাহত রাখার ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আর্টেমিস চুক্তিতে স্বাক্ষর করার মাধ্যমে বাংলাদেশ মহাকাশে শান্তিপূর্ণ অন্বেষণের স্বপ্ন দেখে।’
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের ৫০ বছরেরও বেশি সময়ের পারস্পরিক সহযোগিতার সম্পর্ক রয়েছে। এই স্বাক্ষরের মাধ্যমে উভয় দেশ ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা রক্ষায় পারস্পরিক অংশীদারিত্ব আরও জোরদার করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে।
যুক্তরাষ্ট্র ২০২০ সালে সাতটি সহযোগী দেশের সঙ্গে মিলে আর্টেমিস অ্যাকর্ড প্রবর্তন করে। এটি একটি ব্যবহারিক নীতিমালার সংকলন, যার লক্ষ্য হলো মহাকাশে দায়িত্বশীল ও টেকসই নাগরিক অন্বেষণ কার্যক্রম পরিচালনা।
বর্তমানে চুক্তিতে বাংলাদেশসহ আরও ৫৩টি দেশ রয়েছে। এর মধ্যে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ভারত, জাপান, জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, ইতালি, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইউক্রেন, থাইল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, ব্রাজিল অন্যতম। এছাড়া আরও অনেক দেশ রয়েছে। এই চুক্তির বাস্তবায়নে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর এবং নাসা মূল নেতৃত্ব প্রদান করে থাকে।