themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114বিশাল ফিউশন গবেষণা কেন্দ্র তৈরি করছে চীন। দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর মিয়ানইয়াং-এ লেজার-প্রজ্বলিত এই গবেষণা কেন্দ্র তৈরি করা হচ্ছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
ফিউশন গবেষণা কেন্দ্র এমন একটি উন্নয়ন, যা পারমাণবিক অস্ত্রের নকশা এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন অন্বেষণে সহায়তা করতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্বাধীন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিএনএ করপোরেশনের গবেষক ডেকার এভলেথ জানিয়েছেন, প্রাপ্ত স্যাটেলাইট ছবিতে চারটি বহির্মুখী ‘বাহু’ দেখা গেছে, যেখানে লেজার বে থাকবে এবং একটি কেন্দ্রীয় পরীক্ষামূলক বে থাকবে। এখানে হাইড্রোজেন আইসোটোপ ধারণকারী একটি টার্গেট চেম্বার থাকবে এবং শক্তিশালী লেজারগুলো একত্রিত হয়ে শক্তি উৎপাদন করবে।
এটি যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর ক্যালিফোর্নিয়ায় ৩৫০ কোটি ডলারে নির্মিত ন্যাশনাল ইগনিশন ফ্যাসিলিটির অনুরূপ। এটি ২০২২ সালে লক্ষ্যবস্তুতে পাম্প করা লেজারের চেয়ে ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে বেশি শক্তি উৎপন্ন করেছিল।
জেমস মার্টিন সেন্টার ফর ননপ্রলিফারেশন স্টাডিজ (সিএনএস) এর বিশ্লেষকদের সঙ্গে কাজ করা এভলেথের ধারণা, চীনা স্থাপনার পরীক্ষামূলক ‘বে’টি বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম এনআইএফ-এর তুলনায় ৫০ শতাংশ বড়।
হেনরি এল স্টিমসন সেন্টারের পারমাণবিক নীতি বিশ্লেষক উইলিয়াম আলবার্ক বলেন, “এনআইএফ- ধরনের ফ্যাসিলিটি থাকা যেকোনও দেশ তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারে এবং বিদ্যমান অস্ত্রের নকশা উন্নত করতে পারে এবং অস্ত্র পরীক্ষা না করেই ভবিষ্যতের বোমার নকশা তৈরিতে সহায়তা করতে পারে।”