themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114সীমান্তে উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মাকে তলবের এক দিন পর দিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মো. নুরাল ইসলামকে পাল্টা তলব করেছে ভারত। এ সময় ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার সব ধরনের প্রটোকল ও চুক্তি মেনেই সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া স্থাপন করা হচ্ছে বলে জানায় নয়াদিল্লি।
আজ সোমবার দুপুর ২টায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ ব্লকে বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করা হয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিবরণী থেকে এ তথ্য জানা যায়।
বিবরণীতে ভারত জানিয়েছে, সীমান্তে বেড়া স্থাপনসহ নিরাপত্তাব্যবস্থার ক্ষেত্রে দেশটি দুই সরকার এবং সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর মধ্যকার সব ধরনের প্রটোকল ও চুক্তি মেনে চলছে। দেশটি সীমান্তের অপরাধমূলক কার্যকলাপ, চোরাচালান, অপরাধীদের চলাচল ও পাচারের চ্যালেঞ্জ কার্যকরভাবে মোকাবিলা করে অপরাধমুক্ত সীমান্ত নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
বিবরণীতে সীমান্ত সুরক্ষিত করতে কাঁটাতারের বেড়া, সীমান্তে আলোকসজ্জা, প্রযুক্তিগত ডিভাইস ও গবাদি পশুর চলাচল রোধে বেড়া স্থাপনের ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও জানায় ভারত।
ভারত আশা প্রকাশ করে আরও জানিয়েছে, বাংলাদেশ সরকার দেশটির সঙ্গে করা আগের সব সমঝোতা বাস্তবায়ন করবে এবং আন্তঃসীমান্ত অপরাধ মোকাবিলায় সহযোগিতামূলক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করবে।
এর আগে গতকাল রবিবার পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার কাছে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সাম্প্রতিক কার্যকলাপ নিয়ে বাংলাদেশ সরকার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
তখন পররাষ্ট্রসচিব জোর দিয়ে বলেন, এই ধরনের কার্যকলাপ, বিশেষ করে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের অননুমোদিত প্রচেষ্টা এবং বিএসএফের সংশ্লিষ্ট অপারেশনাল পদক্ষেপ, সীমান্তে উত্তেজনা ও ঝামেলা সৃষ্টি করেছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, যথাযথ অনুমোদন ছাড়াই কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সহযোগিতা এবং বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের চেতনাকে ক্ষুণ্ন করে।