themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেছেন, অতীতে রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকা কোন কোন রাজনৈতিক দল তৃণমূলের চাঁদাবাজি ও দুর্নীতি বন্ধে পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়েছে। তারা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। রাষ্ট্র সংস্কারে গুরুত্ব না দিয়ে নির্বাচনের জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে।
তিনি বলেন, চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির পথ বন্ধ হলে অতীতের ক্ষমতাসীনরা নেতাকর্মী শূন্য হয়ে আগামীতে ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে। এজন্য চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে তাদের ভূমিকা হতাশাজনক।
আজ বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টনস্থ দলীয় কার্যালয়ে ইসলামী আইনজীবী পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দের সাথে তাদের কার্যক্রম সম্পর্কে আলোচনাকালে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন।
এতে বক্তব্য রাখেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক মাওলানা শেখ লোকমান হোসেন জাফরী, সহ-প্রচার ও দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম কবির, ইসলামী আইনজীবী পরিষদের সিনিয়র সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট শওকত আলী হাওলাদার ও জয়েন্ট সেক্রেটারী জেনারেল অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ হানিফ মিয়া।
মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, জুলাই বিপ্লব মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দেয়া ও অধিকারহারা মানুষকে মুক্ত করার জন্য হয়েছে।
তিনি বলেন, যারা শহীদ হয়েছেন ও আহত হয়েছেন তারা নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য ত্যাগ করেছেন। অতীতে দুর্নীতিতে রেকর্ড করা কোন দলকে ক্ষমতায় নেয়া আর শুধু নির্বাচনের জন্য এ ত্যাগ করেনি। ৫৩ বছরে যারাই ক্ষমতায় ছিলো তারা লুটেপুটে আঙ্গুল ফুলে বটগাছ হতে কাজ করেছে। সরকারের লোকরা বলছেন, দেশে চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি হাত বদল হয়েছে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জুলাই বিপ্লবে প্রকাশ্যে শুরু থেকে থেকেছে। যে দল বলেছিলো ছাত্রদের আন্দোলনের সাথে আমরা নাই, তারা এখন আবার কৃতিত্ব নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। ক্ষমতায় গিয়ে সংস্কারের কথা বলা এক ধরনের । অতিতেও দলগুলো জনগণকে ধোকা দিয়েছে।আগামীত বাংলাদেশকে একটি দলের হাতে ছেড়ে দেয়া যাবে না।