themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফের বড় অভিযান। পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলায় সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে ১.২৮ কোটি রুপি মূল্যের ১.৬৭ কেজি স্বর্ণসহ মোট তিনজনকে গ্রেফতার করেছে বিএসএফ।
রবিবার বিএসএফ দক্ষিণবঙ্গ সীমান্ত অধীনে পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার পুট্টিখালির সীমান্ত চৌকির জওয়ানরা স্থানীয় এলাকায় একটি বিশেষ তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালায়। অভিযানে বিভিন্ন আকৃতির ১৪টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করে বিএসএফ। এসময় একজন স্কুটি আরোহীসহ মোট তিনজনকে আটক করা হয়।
জানা গেছে, ওই স্কুটি আরোহী স্বর্ণ বহন করছিলেন, বাকি দুইজন ওই স্বর্ণের চালান সংগ্রহ করতে এসেছিলেন এবং পরে সেই স্বর্ণ বহনকারীরা রানাঘাট রেলওয়ে স্টেশনে অন্য এক অজ্ঞাত ব্যক্তির কাছে সেই চালান তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল। জব্দ করা স্বর্ণের মোট ওজন ১ কেজি ৬৭ গ্রাম, যার আনুমানিক বাজার মূল্য ১ কোটি ২৮ লাখ রুপি।
বিএসএফ জানিয়েছে, গত শনিবার পুট্টিখালীর সীমান্ত চৌকির জওয়ানরা স্থানীয় একটি এলাকায় সম্ভাব্য স্বর্ণ পাচারের সুনির্দিষ্ট তথ্য পায়। খবর পেয়ে বিএসএফ জওয়ানরা সন্দেহভাজন এলাকায় একটি বিশেষ অতর্কিত হামলা চালায়। অতর্কিত হামলার সময়, বিএসএফ জওয়ানরা একটি মোটরবাইকে ভ্রমণরত ২ জন সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে আটক করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে, তারা জানায় যে এক ব্যক্তি গেদে থেকে স্বর্ণের একটি চালান নিয়ে আসছিল এবং রানাঘাটে পৌঁছে দেওয়ার জন্য তাদের কাছে হস্তান্তর করবে। মাঝরিয়া-গাজনা রোড থেকে একটি স্কুটিতে করে তৃতীয় ব্যক্তিকে আসতে দেখে বিএসএফ জওয়ানরা তাৎক্ষণিকভাবে তাকে আটক করে এবং গাড়ির তল্লাশির সময় কালো ডাক্ট টেপে মোড়ানো ৩টি প্যাকেট উদ্ধার করা হয়। তিনটি প্যাকেট খুলে ১২টি ছোট আকৃতির ও ২টি বড় আকৃতির স্বর্ণের বার পাওয়া যায়। বিএসএফ জওয়ানরা গ্রেফতারকৃত তিনজনকে এবং জব্দকৃত স্বর্ণ পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুট্টিখালী সীমান্ত ফাঁড়িতে নিয়ে আসে। জব্দ করা হয়েছে একটি মোটরসাইকেল এবং স্কুটিকেও।
আটক তিনজনকে এবং জব্দ করা স্বর্ণ পরবর্তী আইনি তদন্তের জন্য মাজদিয়ার কাস্টমস বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।