themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ফিলিস্তিন বাংলাদেশের আবেগের জায়গা। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার লড়াইয়ে বাংলাদেশ সব সময় পাশে ছিল। এ জন্য ২০২৩ সালের ২৯ নভেম্বর মার্চ ফর প্যালেস্টাইন প্লাটফর্মের মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু করি। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অনুপ্রেরণা ছিল ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম।
রবিবার সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের দফতরে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ফিলিস্তিন আমাদের জাতীয় ঐক্যের একটি জায়গা। বাংলাদেশ সবসময় ফিলিস্তিনের নিপীড়িত ও নির্যাতিত জনগণের পাশে আছে। তাদের ন্যায্য দাবিকে বাংলাদেশ সবসময় সমর্থন করে আসছে। আমরা ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের পক্ষে।
এ সময় উপদেষ্টাকে রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান বলেন, বাংলাদেশের মানুষ যখন সব আশা ছেড়ে দিয়েছে, সেই সময় আপনাদের আগমন। সবাই আপনাদের দিকে তাকিয়ে আছে। দেশের জনগণ আপনাদের ওপর আস্থা রাখতে চায়।
পৃথিবীর অনেক মুসলিম দেশের চাইতেও ফিলিস্তিনিদের অধিকার নিয়ে বেশি সোচ্চার বাংলাদেশের মানুষ। এ জন্য তিনি বাংলাদেশের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
নাহিদ ইসলাম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ও এর জনগণের প্রতি বাংলাদেশের অব্যাহত সমর্থন ব্যক্ত করেন। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ফিলিস্তিন তাদের কাঙ্ক্ষিত স্বাধীন রাষ্ট্র পাবে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, আমরা আন্তরিকভাবে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাফল্য কামনা করছি। কারণ বর্তমান সরকার সফল হলে ফিলিস্তিনের জনগণ শক্তিশালী হবে। আমরা চাই অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের স্বপ্ন পূরণে সার্থক হোক।
রাষ্ট্রদূত উপদেষ্টাকে ওআইসি কমিটির সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানান।