themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114যুক্তরাষ্ট্রে চলছে ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকাল হতেই দেশটির ৫০টি অঙ্গরাজ্যে একের পর ভোটগ্রহণ শুরু হয়।
কয়েক মাস প্রচার-প্রচারণার পর শেষ পর্যন্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মুখ্য হয়ে উঠেছে দুটি সিগনেচার ইস্যু। সেগুলো হলো ‘অভিবাসন’ এবং ‘গর্ভপাত’। ডেমোক্রেট প্রার্থী কমলা হ্যারিস শুরু থেকেই নারীর গর্ভপাত ইস্যু নিয়ে সরব ছিলেন। অন্যদিকে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিবাসন ইস্যু নিয়ে ঢুকতে চেয়েছেন হোয়াইট হাউজে।
এবারের নির্বাচনে ১০টি অঙ্গরাজ্যের ব্যালটে স্থান পেয়েছে গর্ভপাত ইস্যু। সেই অঙ্গরাজ্যগুলো হলো- মন্টানা, অ্যারিজোনা, মিসৌরি, নেব্রাস্কা, কলোরাডো, ফ্লোরিডা, মেরিল্যান্ড, নেভাদা, নিউ ইয়র্ক এবং সাউথ ডাকোটা।
এসব রাজ্যের ব্যালটে ভোটারদের কাছে জানতে চাওয়া হয়- কীভাবে গর্ভপাতের বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।
এই ১০টি অঙ্গরাজ্য ভ্রূণের কার্যকারিতা না হওয়া পর্যন্ত গর্ভপাতের অনুমতি দেবে, যা সাধারণত ২৪ সপ্তাহ বয়স হয়েছে। কেবলমাত্র গর্ভবতী নারীর স্বাস্থ্য ঝুঁকি থাকলে তখন ২৪ সপ্তাহের পরও গর্ভপাতের অনুমতি দেওয়া হবে।
কিন্তু ব্যালটে কেন গর্ভপাত ইস্যু স্থান পেল। এর পেছনে অন্যতম একটি কারণ হলো – ভোটারদের সংখ্যা বাড়ানো।
ডেমোক্র্যাটরা মনে করে, অনেক মানুষ যারা গর্ভপাতের অধিকারকে সমর্থন করে, যারা তাদের দলকে ব্যাপকভাবে সমর্থন করে, তারা নির্বাচনের দিন এই বিষয়ে তাদের মতামত দেবে। কারণ বিষয়টি ব্যালটে উল্লেখ রয়েছে।