themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে শুধু সংস্কারে থেমে থাকলেই চলবে না, অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
শনিবার সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এক স্মরণসভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমন মন্তব্য করেন তিনি। সিরাজগঞ্জে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে এই সভার আয়োজন করা হয়।
তিনি বলেন, মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে বিএনপির ৩১ দফা সংস্কারে থেমে থাকলেই চলবে না, রাজনৈতিক অধিকার ও অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে হবে।
তারেক রহমান বলেন, ‘একটি কথা আমি বিশ্বাস করি, আমাদের দল বিএনপি বিশ্বাস করে, বাংলাদেশকে যদি এগিয়ে নিয়ে যেতে হয়, বাংলাদেশের মানুষের যদি ভাগ্যের পরিবর্তন করতে হয়, যা মানুষ চায় সেভাবেই যদি ভাগ্যের পরিবর্তন করতে হয়, তাহলে আজকে শুধুমাত্র আমরা যেসব সংস্কার প্রস্তাব করেছিলাম সেসব সংস্কার প্রস্তাবেই থেমে থাকলে চলবে না। বাংলাদেশের মানুষের রাজনৈতিক অধিকার যেমন অর্জন করতে হবে, সেইসঙ্গে জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তির কথাও চিন্তা করতে হবে।
তারেক রহমান আরও বলেন, বাংলাদেশ পৃথিবীর মধ্যে সম্ভাবনাময় একটি দেশ। বাংলাদেশের মানুষ পৃথিবীর সম্ভাবনাময় জাতি। আমি সঠিকভাবে কাজ সম্পন্ন করতে পারলে দেশের মানুষের রাজনৈতিক মুক্তি অর্জনে সক্ষম হবো। একইসঙ্গে দেশের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তিও অর্জন করতে সক্ষম হবো। কারণ শুধু রাজনৈতিক মুক্তি অর্জন করলেই আমাদের সম্পূর্ণ মুক্তি আসবে না। রাজনৈতিক মুক্তি অর্জনের পাশাপাশি এটিকে ফলপ্রসু করতে হলে এটির সুফল পেতে হলে জনগণের মুক্তি অর্জনের পথ বা উপায় বাতলাতে হবে।-যোগ করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় নিহতদের কথা স্মরণ করে তারেক রহমান বলেন, ‘আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছেন তাদের আত্মদান দেশের কোটি কোটি মানুষের জন্য। দেশের জন্য। এদেশ স্বৈরাচারমুক্ত হোক, দেশের কোটি কোটি মানুষ কিছুদিন আগেও যাদের কথা বলার অধিকার ছিল না, স্বৈরাচারের অপশাসনের কারণে তাদের যে মৌলিক অধিকার খর্ব করা হয়েছিল, সেই অধিকারকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্যই বহু মানুষ আত্মত্যাগ করেছিলেন।