themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেবেন দুই মাস পর। দায়িত্ব নেয়ার দিনই তিনি বেশ কয়েকটি নির্বাহী আদেশ দেবেন। বলা চলে, হোয়াইট হাউসে পা দেয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তিনি অবৈধ অভিবাসীদের ওপর চড়াও হবেন। অভিবাসীদের বৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের সুযোগ দিতে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন, সেগুলোও বাতিল করবেন এই রিপাবলিকান নেতা। খবর রয়টার্সের।
তিনটি সূত্রের বরাতে রয়টার্স বলছে, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশের ফলে অতীতে অপরাধের সঙ্গে জড়িত নেই, এমন ব্যক্তিকে গ্রেফতার করার ক্ষমতা বাড়বে মার্কিন কেন্দ্রীয় অভিবাসন কর্মকর্তাদের। একই সঙ্গে মেক্সিকো সীমান্তে মার্কিন সেনার সংখ্যা বাড়ানো হবে এবং এই সীমান্তে প্রাচীর নির্মাণের কাজ পুনরায় শুরু হবে।
পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে এসব সূত্র বলছে, গত কয়েক বছরে আমেরিকায় লাখ লাখ অভিবাসীকে বৈধভাবে প্রবেশের সুযোগ দিতে মানবিক প্রকল্প হাতে নিয়েছিলেন জো বাইডেন। নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে সেই প্রকল্প বাতিল করতে পারেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট। একই সঙ্গে ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও যেসব অভিবাসী যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন, তাদের স্বেচ্ছায় দেশটি ত্যাগ করতে উৎসাহ করবেন ট্রাম্প।
গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলা বন্ধের দাবিতে চলতি বছর যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ করেছিলেন শিক্ষার্থীরা। তাদের মধ্যে অনেক বিদেশি শিক্ষার্থীও ছিলেন। এসব ছাত্র-ছাত্রীসহ যেসব বিদেশি শিক্ষার্থী মার্কিন ভিসার শর্ত লঙ্ঘন করেছেন, তাদের স্বদেশে ফেরানোর বিষয়টিও অগ্রাধিকার তালিকায় থাকতে পারে।
মার্কিন স্বরাষ্ট্র দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালেই দেশটিতে অবৈধভাবে এক কোটি ১০ লাখ অভিবাসী বসবাস করছিলেন। দুই বছর পর এই সংখ্যা আরও বেড়েছে। নিউইয়র্ক, শিকাগো ও ডেনভারের মতো অনেক শহরে এসব অভিবাসীকে আশ্রয় দেয়া হয়েছে। তাদের আবাসনের ব্যবস্থা ও আর্থিক সহায়তা দিতে হিমশিম খাচ্ছে এসব শহরের কর্তৃপক্ষ।