themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশে এমন কোনো নির্বাচনী এলাকা নেই যে, এনসিপির কেউ জয়লাভ করবে। তাই তারা পিআর পদ্ধতির নামে নির্বাচন পেছানোর চক্রান্ত করছে।
তিনি বলেন, জুলাই শহীদদের আত্মা আজ কষ্ট পাচ্ছে। কারণ, শহীদরা কেউ জানতো না আমাদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে।
রবিবার রাজধানীর নয়াবাজারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কটূক্তি, সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির প্রতিবাদে মশাল মিছিলপূর্ব এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
নয়াবাজার মোড় থেকে শুরু হয়ে মশাল মিছিলটি তাতীবাজার, গুলিস্তান, পল্টন হয়ে নয়াপল্টন বিএনপির কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।
ইশরাক হোসেন বলেন, প্রতিটি মানুষের ব্যক্তি বাক স্বাধীনতা আছে, তার মানে এই নয় যে আরেকজনের স্বাধীনতা হরণ করবেন, সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করবেন। এনসিপি আজকে যেভাবে শিষ্টাচার বহির্ভূত কথা বলছে, সেটিকে গণতন্ত্র বলে না। কক্সবাজারে বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন আহমেদ সম্পর্কে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী যে শিষ্টাচার বহির্ভূত কথা বলেছেন, তার জন্য তাকে ক্ষমা চাইতেই হবে। নতুবা চকরিয়ার মতো সারাদেশে জনগণ তাদের অবাঞ্ছিত করবে।
তিনি বলেন, আজকে দেশে কিছু হলেই এনসিপি-জামায়াত বিএনপির দিকে আঙুল তাক করেন। তারা ভালোমতই জানে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে বিএনপি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হবে। তাই একেক সময় একেক অযৌক্তিক দাবি জানিয়ে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে।
বিএনপির এই নেতা বলেন, আজকে জুলাই শহীদের নিয়ে ফায়দা লুটা হচ্ছে। আমি জানতে চাই জুলাই আন্দোলন এনসিপি-জামায়াতের কতজন শহীদ হয়েছেন? এনসিপি নেতারাও ভালোভাবে জানে পর্দার আড়ালে এই আন্দোলন তারেক রহমান তত্ত্বাবধান করেছেন এবং বিএনপি ও ছাত্রদল-যুবদলের নেতারা মৃত্যুর অগ্রভাগে ছিলেন। আজকে ক্ষমতার লোভে তারা ভুলে গেছে। শুধু তাই নয়, তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কুৎসা রটাতেও তাদের বিবেক একটুও কাপে না।
তিনি বলেন, গোপালগঞ্জে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হামলায় বিএনপির তিনজন নিহত হলো। তখন কেনো এত প্রতিবাদ হলো না, রাষ্ট্রযন্ত্র কেনো নিশ্চুপ ছিল। এনসিপির সমাবেশকে ঘিরে যে পাঁচটি জীবন গেলো, তার দায়ভার কে নিবে?
ইশরাক বলেন, মুরাদনগরে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূইয়া কী করছেন, তা সবাই অবগত। একের পর এক খুন হচ্ছে। হত্যা হলেই যাচাই-বাছাই না করেই বিএনপির উপর দোষ চাপানো হয়। আর যখন দেখে এখানে নতুন একটি দলের সম্পৃক্ততা রয়েছে, তখন মিডিয়াও নিশ্চুপ হয়ে যায়।