themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) চলতি আসরে ম্যাচ পাতানোর অভিযোগ নিয়ে তোলপাড় চলছে। অভিযোগের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) দুর্নীতিবিরোধী ইউনিট (অ্যাকসু) এরই মধ্যে তদন্ত শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ কড়া সতর্কবার্তা দিয়েছেন।
ভারতীয় ক্রীড়া ওয়েবসাইট ক্রিকইনফোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ফারুক আহমেদ বলেন, তদন্তে যদি কিছু পাওয়া যায়, তাহলে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে। আমি কোনো অপরাধীর ছাড় দেব না। তাদের জীবন কঠিন করে তুলব। এই বিষয়ে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না, এবং সিদ্ধান্ত সবার জন্যই প্রযোজ্য হবে।
তদন্ত চলমান থাকার কারণে বিসিবি সভাপতি আনুষ্ঠানিক মন্তব্য না করার কথা জানিয়ে বলেন, আমাদের কিছু প্রোটোকল মেনে চলতে হয়। তবে আমাদের নজরে সব তালিকা এবং অভিযোগগুলো রয়েছে। সবগুলো নিয়েই তদন্ত চলছে।
এদিকে, বিপিএলে ম্যাচ পাতানোর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অ্যাকসু যে তদন্ত চালাচ্ছে, তাতে আটটি ম্যাচ স্পট ফিক্সিংয়ের সন্দেহে চিহ্নিত করা হয়েছে। সন্দেহভাজন তালিকায় থাকা ১০ জন ক্রিকেটারের মধ্যে ছয়জন জাতীয় দলের হয়ে বিভিন্ন সময়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
বিশেষ নজরদারিতে রয়েছে চারটি ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে খেলা ক্রিকেটাররা। দুর্বার রাজশাহী এবং ঢাকা ক্যাপিটালসের হয়ে খেলা ১২ জন, সিলেট স্ট্রাইকার্সের ছয়জন এবং চিটাগাং কিংসের দুইজন খেলোয়াড়ের নাম এই তালিকায় রয়েছে। এদের মধ্যে দুর্বার রাজশাহীর সাবেক অধিনায়ক এনামুল হক বিজয়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ইমিগ্রেশন বিভাগ।
ম্যাচ পাতানোর বিষয়টি নিয়ে বিসিবি আরও কঠোর অবস্থানে যেতে প্রস্তুত বলে জানা গেছে। ফারুক আহমেদের মতে, বিসিবি এই ধরনের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে এমন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে, যা ভবিষ্যতে অন্যদের সতর্ক বার্তা হিসেবে কাজ করবে।