themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114রিমান্ড শেষে অভিনেত্রী শমী কায়সার ও বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল গান বাংলার চেয়ারম্যান কৌশিক হোসেন তাপসকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
শনিবার শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি.এম ফারহান ইশতিয়াক জামিন নামঞ্জুর করে এ আদেশ দেন।
এদিন রিমান্ড শেষে তাদের আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উত্তরা পূর্ব থানার উপপরিদর্শক মৃত্যুঞ্জয় পন্ডিত মিঠুন।
এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জামিন চেয়ে শুনানি করেন। অন্যদিকে, রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে গত ৩ নভেম্বর রাত ১২টার দিকে রাজধানীর ভাটারা এলাকা থেকে তাপসকে ও গত ৫ নভেম্বর রাতে রাজধানীর উত্তরা থেকে শমী কায়সারকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে গত ৬ নভেম্বর শুনানি শেষে আদালত তাদের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার সূত্রে জানা যায়, ১৮ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্রজনতার আন্দোলনে পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করার জন্য ইশতিয়াক মাহমুদসহ অন্যরা ছাত্রজনতার সাথে একত্রিত হয়ে উত্তরা পূর্ব থানাধীন ৪নং সেক্টরগু আজমপুর নওয়াব হাবিবুল্লাহ হাই স্কুলের সামনে পাকা রাস্তার ওপর পৌঁছামাত্র উক্ত মঞ্চ হতে ঘোষণার মাধ্যমে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী ক্যাডার এজাহারনামীয় আসামিরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নির্দেশ ও আর্থিক সহযোগীতায় অন্যান্য আসামিরা ব্যাপক দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে দেশি ও বিদেশি অস্ত্রসস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে ইশতিয়াকের ওপর অতর্কিত হামলা, মারধরসহ গুলি বর্ষণ করতে থাকে। আসামিদের ছোড়া গুলির হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তিনিসহ ছাত্রদের অভিভাবক ও ছাত্রজনতা এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করতে থাকে। পরে আসামিদের ছোড়া অনেক গুলি তার পেটে, পিঠে, হাতে, মাথায় লাগলে গুরুতর আহত হয়।
এ ঘটনায় গত ২৯ অক্টোবর ব্যবসায়ী ইশতিয়াক মাহমুদ বাদী হয়ে পুলিশের সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ ১২৬ জনের নাম উল্লেখসহ মামলা দায়ের করেন।