themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114গণতন্ত্রের সূচনার জন্য যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় নির্বাচন চান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, সেই নির্বাচনে সব মানুষের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে দেশে গণতন্ত্রের নতুন পথচলা শুরু হবে।
আজ রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে ‘জিয়া মঞ্চের’ ৩১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে গয়েশ্বর রায় এ মন্তব্য করেন। এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, দলের স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপুসহ জিয়া মঞ্চের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির এই নীতি-নির্ধারক বলেন, শারদীয় দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে দেশকে অস্থিতিশীল করার চক্রান্ত চলছে। কিন্তু এ চক্রান্ত সফল হবে না। দুর্গাপূজায় বিএনপির নেতাকর্মীরা সতর্ক অবস্থানে থাকবে। তিনি বলেন, এখানে কিছু ঘটনাও আছে। আবার কিছু গুজবও আছে। ৫ আগস্টের পরাজিত শক্তিরা বসে নেই। তারা একটা নাশকতা করার চেষ্টা করবে। তবে বিএনপির পক্ষ থেকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা বিভিন্ন এলাকায় পাহারা দেব। সেখানে বিএনপির কেউ ব্যর্থ হলে তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জাতির উপর কলঙ্ক লেপনের চেষ্টা আমরা অত্যন্ত কঠিন হাতে মোকাবিলা করব।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা গতিশীল রাখতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। আর তা না করা হলে সেটা হবে দুঃখজনক।
তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, সবার আন্দোলন ও সংগ্রাম আমলে নিয়ে এই সরকার আমাদের এসব মামলার হাজিরা থেকে রেহাই দেবে। যদি এসব মামলায় এখনো আমাদের হাজিরা দিতে হয়, তা হবে দুঃখজনক।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থেকে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রে ফিরতে হবে উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কোনো রাজনৈতিক দলের সরকার নয়, এই সরকার আন্দোলনের ফসল। যারা আজকে সরকারে আছেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ সবাই অরাজনৈতিক। কাজেই আমরা বিশ্বাস করি, তারা রাজনৈতিক ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করে গণতন্ত্রের চলার পথকে সুগম করবেন।