themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টের প্রথম দিন নিজের করে রাখলেন শ্রীলঙ্কার ব্যাটার দিনেশ চান্ডিমাল। তার সেঞ্চুরির সাথে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজ ও কামিন্দু মেন্ডিসের জোড়া হাফ-সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন শেষে ৯০ ওভারে ৩ উইকেটে ৩০৬ রান করেছে লঙ্কানরা।
২০৮ বলে ১১৬ রান করে আউট হয়েছেন তিনি। ক্যারিয়ারের ১৬তম সেঞ্চুরি করেছেন তিনি। তবে দিনেশ চান্দিমাল সেঞ্চুরি করলেও অসাধারণ একটি রেকর্ড গড়েছেন কামিন্দু মেন্ডিস। তিনি যে কীর্তি গড়লেন, তা এর আগে ক্রিকেটের ইতিহাসে আর কেউ গড়তে পারেনি।
অভিষেকের পর থেকে টানা আটটি টেস্টে ম্যাচেই পঞ্চাশোর্ধ রানের ইনিংস খেলেছেন কামিন্দু মেন্ডিস। পাকিস্তানের সউদ শাকিলকে পেছনে ফেলে যা বিশ্ব রেকর্ড। এর আগে সউদ শাকিল টানা ৭টি পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলেছিলেন।
আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অপরাজিত ৫১ রানের ইনিংস খেলে বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন মেন্ডিস। এছাড়া ভারতের সুনিল গাভাস্কারসহ ৪ জনের আছে প্রথম টানা ছয় টেস্টে পঞ্চাশোর্ধ রানের ইনিংস খেলার কীর্তি।
গল-এ টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে প্রথম ওভারে ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কাকে ১ রানে হারায় শ্রীলঙ্কা। এরপর দ্বিতীয় উইকেটে ১২২ রানের জুটি গড়েন আরেক ওপেনার দিমুথ করুনারত্নে ও চান্ডিমাল। দু’বার জীবন পেয়ে ৪টি চারে ৪৬ রানে রান আউট হন করুনারত্নে।
করুনারত্নে ফেরার পর তৃতীয় উইকেটে ম্যাথুজের সাথে বড় জুটি গড়ার পথে টেস্ট ক্যারিয়ারের ১৬তম সেঞ্চুরি তুলে নেন চান্ডিমাল। সেঞ্চুরির পর ইনিংস খুব বেশি বড় করতে পারেননি তিনি। নিউজিল্যান্ডের অফ-স্পিনার গ্লেন ফিলিপসের বলে বোল্ড হয়ে ১১৬ রানে আউট হন চান্ডিমাল। ২০৮ বল খেলে ১৫টি বাউন্ডারি হাঁকান লঙ্কানদের সাবেক এই অধিনায়ক। ম্যাথুজের সাথে ৯৭ রানের জুটি গড়েন চান্ডিমাল।
দলীয় ২২১ রানে চান্ডিমাল ফেরার পর চতুর্থ উইকেটে ৮৫ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে দিন শেষ করেন ম্যাথুজ ও কামিন্দু। ৬টি চারে ম্যাথুজ ৭৮ এবং ৮টি চার ও ১টি ছক্কায় ৫৬ বলে অপরাজিত ৫১ রান করেছেন কামিন্দু।