themesdealer
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/notunalo/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114রাজধানী ঢাকার যানজট নিরসনে পুলিশ এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) বিশেষজ্ঞদের সমাধান খুঁজতে বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ সোমবার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) শীর্ষ কর্মকর্তা এবং বুয়েটের দুই সিটি ট্রাফিক সিস্টেম বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ নির্দেশ দেন।
আজ প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঢাকার দুই কোটি মানুষের ট্রাফিক সমস্যার ‘কিছু দ্রুত ও কার্যকর সমাধান’ খুঁজে বের করতে ডিএমপিকে নির্দেশ দিয়েছেন ড. ইউনূস।
ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক বৈঠকে তিনি বলেন, ‘আমাদের যানজট কমাতে হবে। অবিলম্বে এর সমাধান খুঁজে বের করতে হবে।’
বৈঠকে ট্রাফিক পুলিশকে যানজটবিরোধী কিছু পাইলট স্কিম গ্রহণ করতে বলা হয়েছে। যেমন : ছোট স্টেশনগুলোতে বাস থামানোর সময়কে ২-৩ টি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় দুই মিনিটের কম সময়ে সীমাবদ্ধ করা এবং পরবর্তীতে শহরের অন্যান্য রাস্তায়ও এ ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করা।
বুয়েটের বিশেষজ্ঞদের অন্তত একটি ট্রাফিক করিডোরে তাদের শিক্ষার্থীদের সহায়তায় কিছু ঘরোয়া সমাধান খুঁজে বের করতে বলা হয়েছে বৈঠকে। তাদের স্থানীয় দক্ষতা ব্যবহার করে সিগন্যালিং সিস্টেম ঠিক করতে বলা হয়েছে।
বৈঠকে একটি প্রেজেন্টেশন দেন বুয়েটের পরিবহন ও ট্রাফিক সিস্টেম বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক মোয়াজ্জেম হোসেন। তিনি বলেন, ‘শুধু ঢাকা শহরে যানজটে প্রতি বছর দেশের অন্তত ৪০ হাজার কোটি টাকা লোকসান হয়।’
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) নাজমুল হাসান বলেন, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে আরও ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েন করার পর ট্রাফিক পরিস্থিতির উন্নতি অব্যাহত রয়েছে। আগামী সপ্তাহের শেষ নাগাদ সম্পূর্ণ ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েন আশা করা হচ্ছে।
বৈঠকে আরও বক্তব্য রাখেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) আব্দুল হাফিজ, বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান এবং ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ফারুক আহমেদ।